যা শরীরের নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি করে আর নাইট্রিক অক্সাইড রক্তনালীকে ফ্লেক্সিবল করে, যার ফলে হাই-প্রেসার বা উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখে।
বিটাসায়ানিনঃ
যা শরীরে ক্যানসার প্রতিরোধ করে। বিশেষ করে ইউরিনারি ব্লাডার ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে যাহায্য করে।
গ্লুটামিনঃ
যা পরিপাকতন্ত্রের ফিটনেস বাড়ায় ফলে আপনার পেট ফিট থাকে আর পেট ফিট তো মাথা ফিট।
প্রোবায়োটিকসঃ
বিট হচ্ছে গুড সোর্স অফ প্রোবায়োটিক যা আপনার খাদ্য হজমে সহায়তা করে।
বিটালেইনঃ
যা শরীরের প্রদাহ এবং হৃদরোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে।
হিমোগ্লোবিনঃ
রক্ত কণিকার হিমোগ্লোবিন বাড়িয়ে দেয় ফলে পেশি শিথিল হয়, ধমনী নরম ও প্রসারিত হয় যার কারণে উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক, হৃদরোগ, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়।
এছাড়াও আরো অনেক উপাদান রয়েছে , যা আমাদের শরিরের জন্য অনেক উপকারী।
প্রোডাক্টের কোয়ালিটি গ্যারান্টেড, যে কোন সমস্যা হলে ২৪-৪৮ ঘন্টার মধ্যে রিটার্ন অথবা রিফান্ডের সুযোগ আছে।
খাওয়ার নিয়ম,
১ গ্লাস পানির সাথে ১ চা চামচ বা ৩ থেকে ৪ গ্রাম বিটরুট পাউডার মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে অথবা বিকালে নাস্তার সাথে ১ গ্লাস বিটরুট জুস খাওয়া যায়, তবে সবথেকে ভালো হয় সকালে নাস্তার সাথে ১ গ্লাস বিটরুট জুস খাওয়া ।