2023 © Something.com | Developed By Service Key.
১.আম খেলে ব্লাড সুগার বেড়ে যায়। কিন্তু আমের বীজ খেলে তার প্রতিক্রিয়া পুরো ভিন্ন হয়। আমের বীজ খেলে ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে থাকে।
২.ওবেসিটি বা অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা থাকলে আমের বীজের নির্যাস খেতে পারেন। ফ্যাট বার্ন ররতে আমের বীজ অত্যন্ত কার্যকরী।
৩.ডায়েরিয়া হলে আমের বীজ শুকিয়ে গুঁড়ো করে, তা জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন।
৪.কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও আমের বীজ খুবই কার্যকরী।
জামের বিচি গুড়া ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ব্যাপক কার্যকর একটি ভেষজ।
নিয়মিত সেবনে এটি রক্তের সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে
জামের বিচি গুড়া পাকস্থলী, প্লীহা ও যকৃতের শক্তি বৃদ্ধি করে এবং রক্ত ও পিত্তের প্রকোপ প্রশমিত করে।
মেথি হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং শরীরের কার্বোহাইড্রেট এবং সুগার শোষণ করে নেয়। মেথি নিয়মিত সেবনে শরীরে ইনসুলিন নিঃসরণের মাত্রা বহুগুনে বৃদ্ধি পায়। মেথিতে বিদ্যমান ফাইবার রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
নিমের পাতা রক্তের সুগার লেভেল কমতে সাহায্য করে। এছাড়াও রক্ত নালীকে প্রসারিত করে রক্ত সংবহন উন্নত করে। ওজন কমাতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে নিম পাতার জুড়ি নেই।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুলঞ্চ ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। ওজন কমাতে সাহায্য করে। গুলঞ্চ ইনসুলিনের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
চিরতার পানি লিভারকে পরিষ্কার রাখে। এ ছাড়া এই পানীয় লিভারের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ফ্যাটি লিভার ও আরও অন্যান্য সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে। চিরতা পরিষ্কারক হিসাবেও কাজ করে। চিরতার পানি শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন বের করে দেয়।
সাজিনা পাতা রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। এটি রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। এর মধ্যে পাওয়া আরও একটি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হ’ল ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
2023 © Something.com | Developed By Service Key.