উত্তর– ৪/৫ জনের পরিবারে মাসে সর্বোচ্চ ৫০০ থেকে ৭০০ টাকার লাকড়ি লাগতে পারে।
উত্তর– নেই বললেই চলে, কারণ চুলা চলবে লাকড়ি দিয়ে, মোবাইল চার্জার এর মত চার্জার দিয়ে একটি মিনি কুলিং ফ্যান চলবে যা দিয়ে মাসে মাত্র ৪/৫ টাকার বিদ্যুত খরচ হতে পারে ।
উত্তর– অন্যান্য চুলায় মাসে যে পরিমাণ লাকড়ি লাগে তা থেকে চার ভাগের এক ভাগ লাকড়ি লাগবে। (১ কেজি লাকড়িতে প্রায় ১ ঘন্টার উপরে চুলা জ্বলবে)
উত্তর– কাঠের টুকরা, গাছের ডাল, তুষের কয়েল, কয়লা, গুবরের গুটা ব্যবহার করা যায়, যা সহজে হাতের কাছে কম খরচে পাওয়া যায়।
উত্তর– যেখানে মাঝারি আকারের একটি পরিবারে মাসে কমপক্ষে দুটি সিলিন্ডার (৩,০০০) টাকা খরচ হয়, সেখানে খরচ হবে মাত্র ৭০০/ টাকা।
উত্তর– মিনি ফ্যানের বাতাস অক্সিজেন বহন করে চুলার বার্ণারে নিয়ে যায়, চুলার বার্ণার অক্সিজেন পাওয়ায় ধোঁয়া হয়না এবং আগুনের পরিমাণকে ৩/৪ গুন বাড়িয়ে দেয়, ফলে লাকড়ি অনেক কম লাগে, তাপমাত্রাও অধিক থাকে, ফলে কম সময়ে অধিক রান্না করা যায়।
উত্তর– ফ্লাট বাসা, কাচা/পাকা যে কোন রুমে ব্যবহার করা যায় কারণ এটি নিরাপদ, তেমন কোন ধোঁয়া কালি হয়না, ফলে যে কোন জায়গায় ব্যবহার করা যায়।
উত্তর–গ্যাসের চুলার মতোই আপনার প্রয়োজন মতো আগুন বাড়াতে কমাতে পারবেন।
উত্তর– ধোঁয়া বা কালি একদম নেই বললেই চলে, কারণ অক্সিজেন প্রবাহের কারণে ধোঁয়া তৈরি হতে পারে না, মাত্র ৫ থেকে ১০% হতে পারে যা খালি চোখে দেখা যায় না ।
উত্তর– মাত্র ৫ থেকে ৮% ছায় তৈরি হয় যা বার্ণার উঠিয়ে সহজেই পরিস্কার করা যায়, ছায় কম হওয়ার কারণ অক্সিজেন এর সাহায্যে আগুন কাঠকে প্রথমে কয়লা, পরে ছায়ে রুপান্তরিত করে নিঃশেষ করে ফেলে, ফলে উল্লেখযোগ্য ছায় তৈরি হয় না ।
উত্তর– স্বাস্থ্যকর খাবার, খাবারের স্বাদ ও মান বৃদ্ধিতে কাঠের চুলার ভুমিকা তুলনাহীন যা সকলেই জানে।
© 2024 safechula.com | Developed By Service Key.